বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতি, ইউপি সদস্যদের সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগে পাবনা সদর উপজেলার মালিগাছা ইউনিয়ন পরিষদের আলোচিত চেয়ারম্যান সৈয়দ মুন্তাজ আলীর দ্রুত অপসারণ চেয়ে অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছেন ইউনিয়নের সাধারণ সদস্য।
রবিবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শামীমা সুলতানা।
এর আগে সম্প্রতি পাবনা জেলা প্রশাসক, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ইউনিয়নের ৭ জন সাধারণ সদস্য। তারা হলেন- মো. নাহিদ, মোছা. ছামছুন্নাহার, মাসুদ রানা, আনজারুল ইসলাম, সানোয়ারুল ইসলাম, কামরুল হাসান তুহিন ও শরিফুল ইসলাম।
অভিযোগে তারা বলেন, চেয়ারম্যানের গুন্ডাবাহিনী দিয়ে সম্প্রতি ১, ৪, ৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বারদের ওপর হামলা করে মারধর ও ছুরিকাঘাত করা হয়। এবিষয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার নিজ ভাইয়ের নামে ঠিকাদারি কাজ দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করছেন। ইউনিয়নের ট্যাক্স আদায় করেন না, যা পরিষদের স্বার্থের হানিকর। টিআর, কাবিখা, কাবিটা প্রকল্পের চিঠি গোপন করে ইউপি সভায় আলোচনা না করেই ইচ্ছে মতো প্রকল্প দাখিল করেন এবং প্রকল্পের কাজ না করেই বিল উত্তোলন করেন। উন্নয়ন প্রকল্পের নীতিমালা অনুসরণ করা হয় না। ইউজিপিসি প্রকল্পে সাজানো শ্রমিক দিয়ে সংখ্যা দেখিয়ে বিল উত্তোলন করে অর্থ আত্মসাৎ করেন। গর্ভবর্তী ও মাতৃত্বকালীন ভাতা, ভিজিডি ও ভিজিএফ, কৃষকদের সার বিতরণের অনিয়ম-দুর্নীতি করে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও তিনি টেবুনিয়া বাজারে হাটের শেড নিজ ক্ষমতাবলে দখল করে মার্কেট নির্মাণ করে ভোগ দখল করছেন।
এবিষয়ে পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শামীমা সুলতানা বলেন, ‘অভিযোগটা জেলা প্রশাসক বরাবর দেয়া হয়েছে। ডিসি অফিস থেকে তদন্তের জন্য দিলে আমরা তদন্তের করে পাঠাবো।’
এব্যাপারে অভিযুক্ত মালিগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মুন্তাজ আলী বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি কিন্তু আমাদের কাছে কোনো দপ্তর থেকে কোনো চিটি দেয়নি। তাই এবিষয়ে আমি মন্তব্য করতে রাজি নয়।’
রবিবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শামীমা সুলতানা।
এর আগে সম্প্রতি পাবনা জেলা প্রশাসক, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ইউনিয়নের ৭ জন সাধারণ সদস্য। তারা হলেন- মো. নাহিদ, মোছা. ছামছুন্নাহার, মাসুদ রানা, আনজারুল ইসলাম, সানোয়ারুল ইসলাম, কামরুল হাসান তুহিন ও শরিফুল ইসলাম।
অভিযোগে তারা বলেন, চেয়ারম্যানের গুন্ডাবাহিনী দিয়ে সম্প্রতি ১, ৪, ৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বারদের ওপর হামলা করে মারধর ও ছুরিকাঘাত করা হয়। এবিষয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার নিজ ভাইয়ের নামে ঠিকাদারি কাজ দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করছেন। ইউনিয়নের ট্যাক্স আদায় করেন না, যা পরিষদের স্বার্থের হানিকর। টিআর, কাবিখা, কাবিটা প্রকল্পের চিঠি গোপন করে ইউপি সভায় আলোচনা না করেই ইচ্ছে মতো প্রকল্প দাখিল করেন এবং প্রকল্পের কাজ না করেই বিল উত্তোলন করেন। উন্নয়ন প্রকল্পের নীতিমালা অনুসরণ করা হয় না। ইউজিপিসি প্রকল্পে সাজানো শ্রমিক দিয়ে সংখ্যা দেখিয়ে বিল উত্তোলন করে অর্থ আত্মসাৎ করেন। গর্ভবর্তী ও মাতৃত্বকালীন ভাতা, ভিজিডি ও ভিজিএফ, কৃষকদের সার বিতরণের অনিয়ম-দুর্নীতি করে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও তিনি টেবুনিয়া বাজারে হাটের শেড নিজ ক্ষমতাবলে দখল করে মার্কেট নির্মাণ করে ভোগ দখল করছেন।
এবিষয়ে পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শামীমা সুলতানা বলেন, ‘অভিযোগটা জেলা প্রশাসক বরাবর দেয়া হয়েছে। ডিসি অফিস থেকে তদন্তের জন্য দিলে আমরা তদন্তের করে পাঠাবো।’
এব্যাপারে অভিযুক্ত মালিগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মুন্তাজ আলী বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি কিন্তু আমাদের কাছে কোনো দপ্তর থেকে কোনো চিটি দেয়নি। তাই এবিষয়ে আমি মন্তব্য করতে রাজি নয়।’