২০১৬ সালের ৪ ডিসেম্বর মা সালেহা খাতুনকে হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে বাসায় এসে মাকে সঙ্গে করেই একসাথে খাওয়া-দাওয়া করেন আবদুর গাফফার পিয়াস। খাওয়া-দাওয়া শেষ করেই ভাইকে সহযোগিতা করতে ভাইয়ের দোকানে বসেন। দুপুরে আড়াইটার দিকে কয়েকজন লোক সাদা পোশাকে এসেই তার মোবাইল কেড়ে নেন এবং বাহিরে আসতে বলেন। বাহিরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই সাদা মাইক্রোবাসে জোর করে উঠিয়ে নিয়ে যান। এরপর থেকেই নিখোঁজ আব্দুর গাফ্ফার পিয়াস।
৮ বছর ধরে গুমের শিকার আব্দুর গাফ্ফার পিয়াসকে ফেরত চেয়ে সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন পরিবারের সদস্যরা। গুমের শিকার আব্দুর গাফফার পিয়াস পাবনা শহরের লাইব্রেরী বাজারের মৃত হারুনুর রশিদের ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা বলেন, সেদিন আমরা থানায় জিডি করতে গিয়েছিলাম কিন্তু থানা পুলিশ আমাদের জিডি নেয়নি। তবে তার পোড়াশোনা, চলাফেরা, ধর্মকর্ম নিয়ে পুলিশ আমাদের নানান সময়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। পিয়াস মাদ্রাসা থেকে পাস করে পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ২০১৪ সালে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে বিএসসি ভর্তি হওয়ার জন্য চেষ্টা করছিল। সে খুম ধার্মিক ছিল কিন্তু কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল না। সে যতো অপরাধই করুক না কেন প্রচলিত আইনে তার বিচার হোক কিন্তু আমরা তার খোঁজ চাই।
সংবাদ সম্মেলনে মা সালেহা খাতুন ভাই আব্দুল হালিম, আব্দুল হামিদ, ভাবী সুমাইয়া মিম, শম্পা খাতুন ও সুরাইয়া খাতুনসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
৮ বছর ধরে গুমের শিকার আব্দুর গাফ্ফার পিয়াসকে ফেরত চেয়ে সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন পরিবারের সদস্যরা। গুমের শিকার আব্দুর গাফফার পিয়াস পাবনা শহরের লাইব্রেরী বাজারের মৃত হারুনুর রশিদের ছেলে।
পরিবারের সদস্যরা বলেন, সেদিন আমরা থানায় জিডি করতে গিয়েছিলাম কিন্তু থানা পুলিশ আমাদের জিডি নেয়নি। তবে তার পোড়াশোনা, চলাফেরা, ধর্মকর্ম নিয়ে পুলিশ আমাদের নানান সময়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। পিয়াস মাদ্রাসা থেকে পাস করে পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ২০১৪ সালে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে বিএসসি ভর্তি হওয়ার জন্য চেষ্টা করছিল। সে খুম ধার্মিক ছিল কিন্তু কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল না। সে যতো অপরাধই করুক না কেন প্রচলিত আইনে তার বিচার হোক কিন্তু আমরা তার খোঁজ চাই।
সংবাদ সম্মেলনে মা সালেহা খাতুন ভাই আব্দুল হালিম, আব্দুল হামিদ, ভাবী সুমাইয়া মিম, শম্পা খাতুন ও সুরাইয়া খাতুনসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।